দুই বছর ধরে নিখোঁ’জ ১০ বছরের শি’শু, একদিন বাবার চোখ পড়ল আলমা’রিতে
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
-
একটি শি’শু যার বয়স ১০ বছর, এবং একদিন হ’ঠাৎ তার নিজের ঘর থেকে সে
অদৃ’শ্য হয়ে যায়।এই সন্তানের বাবা-মা’র কী’ হবে তা ভেবে দেখু’ন। এবং
একদিন সেই সন্তানের ঘরে কিছু দেখতে পান, দেখে সন্তানের বাবা হ’তবাক হয়ে
যায়। এটি একটি কা’ল্পনিক গল্প একটি সত্য ঘটনা , এটি বিস্তারিতভাবে পড়ুন, উত্তর আ’মেরিকার বাসিন্দা ড্যানিয়েল প্রায় ৪ বছর আগে একটি নতুন বাড়ি
ভাড়া নিয়েছেন এবং তার পরিবারের স্ত্রী’ সারাহ, দুই ছে’লে টম এবং জ্যাকবকে
নিয়ে থাকেন। পুরো পরিবারটি খুশি হয়েছিল এবং তারা অনুভব করেছিল যে তাদের
জীবনে অনেক সুখ রয়েছে, তবে তাদের ক্ষেত্রে এটি ঘটেনি। একদিন যখন সকলেই রাতের খাবারের টেবিলে বসে ছিলেন, মা সারা দেখেন যে
জ্যাকব এখনও নামেনি, তিনি নিজের ঘরে আরও থাকতেন। তাই মা সারা তার ঘরে গিয়ে
জ্যাকবকে ফোন করতে চলেছে। তিনি দেখেন যে তার শি’শু ঘরে নেই। সকালে ঘুম
থেকে ওঠার আগে জ্যাকব এমনভাবে নিখোঁ’জ হয়েছিলেন, এটি প্রথমবার নয়। তাই মা
বাইরে তাকে খুঁ’জতে শুরু করেন। প্রায় দুই ঘন্টা অনুসন্ধা’নের পরে যখন জ্যাকবকে পাওয়া যায় না, তখন
তার বাবা এবং মা দুজনেই পু’লিশে খবর দেয়। জ্যাকব তখন 8 বছর বয়সে ছিল।
পু’লিশ দীর্ঘদিন ধরে জ্যাকবকে তল্লা’শি করেছে তবে তাদের কোনও স’ন্ধান
নেই।ড্যানিয়েল তার ছে’লেকে খুব ভালবাসতেন এবং প্রতিদিন তাকে কোথাও না
কোথাও খোঁজ করতেন এবং সর্বদা তাঁর স্ম’রণে কাঁ’দতেন। জ্যাকবের স্মৃ’তিতে
তারা মা’তালও হয়েছিল। তার সন্তানের সন্ধান করতে গিয়ে 2 বছর কে’টে গেছে, কিন্তু জ্যাকবকে
খুঁজে পাওয়া যায়নি। একটা সময় ছিল যখন সবাই বুঝতে শুরু করেছিল যে জ্যাকব
আর এই পৃথিবীতে নেই। মা সারা এবং ড্যানিয়েল বুঝতে পারছিলেন না কী’ভাবে এই
জাতীয় শি’শু হঠাৎ উ’ধাও হয়ে গেল। ড্যানিয়েল যাকোবকে স্ম’রণ করে তার ঘরে গিয়ে ঘর পরিষ্কার করতে শুরু
করে, যাকোবের স্মৃ’তি মুছে ফেলতে শুরু করে এবং যখন তাকে এমন কিছু দেখে
অ’বাক করে দেয়, তখন সে দেখতে পায় যে জ্যাকবের পোশাকের পিছনে কিছু রয়েছে। যত্ন সহকারে পরীক্ষা করার পরে, পাওয়া গেল যে টেপ’টি দেয়ালে আ’ট’কানো
হয়েছিল। যখন তারা টেপ’টি সরিয়ে ফেলল, তখন একটি হ’ল দেখা গেল। ড্যানিয়েল
হ’লটি বড় করে দেখেন এবং দেয়ালের পিছনে একটি অন্ধকার ঘর দেখতে পান।
ড্যানিয়েল ভিতরে গেলে তিনি তার পুত্র জ্যাকবের জুতো দেখতে পেলেন।
যাকোবের জুতো দেখে ড্যানিয়েল কাঁ’দতে লাগলেন এবং তিনি কিছুটা অদ্ভু’ত
অনুভব করলেন এবং কাছ থেকে দেখে তিনি দেখতে পেলেন যে হা’তুড়ি, ক’রাত এবং
অন্যান্য জিনিস রয়েছে। মেঝেতে একটি জিনিস ছিল এবং একটি দর্শনীয় স্থান
দেখা গেল। চশমাটি দেখে তিনি বুঝতে পারলেন যে এই চশমাগু’লি তার প্রতিবেশীর
to সে সেখান থেকে দৌড়ে প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে জো’রে জো’রে তাদের দরজা
ঠেলা শুরু করে। প্রতিবেশী দরজা খোলার সাথে সাথে ড্যানিয়েল জো’রে গ’লা
চে’পে ধরে জিজ্ঞাসা করলেন তার ছে’লে কোথায়, তার জ্যাকব কোথায়? প্রতিবেশী
একটি ঘরের দিকে ইশারা করে পা’লিয়ে গেল।
ড্যানিয়েল যখন ঘরে ঢুকলেন তখন তিনি দেখতে পেলেন প্রচুর কমিক পড়ে আছে
এবং তার ছে’লে জ্যাকবও সেই গাদা বসে বসে কমিক পড়ছিলেন। দেখে মনে হচ্ছিল
কমিকস কখনও শে’ষ হচ্ছে না। শি’শুটি তার বাবার দিকে তাকিয়ে তাকে জ’ড়িয়ে
ধরে কাঁ’দতে শুরু করে। পিতা এবং পুত্র উভয়ই একে অ’পরের মধ্যে কাঁ’দতে
বেরিয়ে আসে, তারপরে দেখবেন প্রতিবেশী এবং তার স্ত্রী’ উভয়ই নি’খোঁজ
রয়েছে।
ড্যানিয়েল দ্রুত ১১৯ নম্বরে ফোন করে এবং পু’লিশকে সম্পূর্ণ তথ্য দেয়,
প্রতিবেশীরা বেশি দূরে যাওয়ার আগে পু’লিশ তাকে ধ’রে ফেলে। এবং অনুসন্ধানে
জানা গেছে যে প্রতিবেশীর নাম হেক এবং তার স্ত্রী’র নাম ক্যারোলিন। উভয়ের
কোনও সন্তান নেই এবং তারা সন্তানের অ’ভাবে জ্যাকবকে অ’পহ’রণ করেছিল।
ক্যারোলিন বলেছিলেন যে তিনি সবসময় তাঁর সন্তানের মতো জ্যাকবকে
লালন-পালন করেছেন এবং এই দু’বছরই তাঁর জীবনের সেরা বছর। তবে অন্য কারও
বাচ্চাকে অ’পহ’রণ করাও অ’পরাধ, যার কারণে ক্যারোলিন এবং হেককে শা’স্তি
দেওয়া হয়।
ড্যানিয়েলের স’ন্ধান পেলে জ্যাকব যখন 10 বছর বয়সে ছিলেন, তখন তিনি
জ্যাকব এবং তার পরিবারকে ক্যারোলিন এবং হেকের সাথে দেখা করিয়েছিলেন এবং
উভয়ে জা’মিন পেয়েছিলেন। জ্যাকব তাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন এবং লিখেছিলেন
যে তিনি তার সাথে যা করেছিলেন তা ভু’ল ছিল কিন্তু কোনওভাবেই তার সাথে
খা’রাপ ব্যবহার করেন নি এবং সন্তানের প্রতি তার ভালবাসার জন্য তিনি তাকে
ক্ষমা করছেন। এই চিঠির পরে ক্যারোলিন এবং হেককে জামিন দেওয়া হয় এবং
ড্যানিয়েলের প্রতিবেশী হয়ে ওঠে আবার। এখন উভয় পরিবার একসাথে জ্যাকবকে
দেখাশোনা করে।
KnowlageBook নিউজ পোর্টাল : US Government / US Federal System ফেইসবুক আর ওপর জরিমানা করেছে। কমপক্ষে ৫ মিলিয়ন ডলার , যা ভারতীয় টাকাতে কমপক্ষে ৩৫,০০০ কোটি টাকা হবে। কারণ এটাই ফেসবুক বেশ কটা দিন ধরে ,আপনার আমার ফেইসবুক এ থাকা যত ( গুপ্ত ডাটা ) গুলো মিসিং করে অন্য কোম্পানি কে বিক্রি করছিলো। সেটা US Government এর কাছে ধরা পরে যাবার জন্য , আজ ফেইসবুক জরিমানা দিতে হছে US Government কে , নিউস টি শেয়ার করে জানিয়ে দিন সবাই কে।
Note :- লাগবে না ৬ পয়সা, jio-র গ্রাহকদের জন্য সুখবর এক রিচার্জেই সব ফ্রি ! ICU চার্জের জন্য ঘোষণা করেন ১০ ই অক্টোবর থেকে গ্রাহকদের দিতে হবে ৬ পয়সা করে , Jio র নম্বর থেকে অন্য কোনো নম্বরে ফোন করলে। ঘোষনার পর থেকে সব ব্যাবসায়ীরা সুযোগ পেয়ে যায় jio থেকে গ্রাহকদের বের করে আনার। তাই jio র মালিক আবার ঘোষণা করেন যে কোনো পয়সা তাদের দিতে হবে না মাসিক ফ্রি রিচার্জ করা থাকলে। এগুলি হলো ২২২,৩৩৩,৪৪৪। ২২২ টাকা : এই রিচার্জের বৈধতা ২৮ দিন। প্রতিদিন ২ জিবি হাইস্পিড ইন্টারনেট। মোট ১,০০০ মিনিট পর্যন্ত নন-জিও মোবাইল নম্বরে ফোন করার সুবিধা। তা পেরিয়ে গেলে প্রতি মিনিটে ৬ পয়সা করে দিতে হবে। জিও-টু-জিও কল আনলিমিটেড। প্রতিদিন ১০০টি এসএমএস। ৩৩৩ : বৈধতা ৫৬ দিন। প্রতিদিন ২ জিবি হাইস্পিড ইন্টারনেট। মোট ১,০০০ মিনিট পর্যন্ত নন-জিও মোবাইল নম্বরে ফোন করার সুবিধা। পেরিয়ে গেলে প্রতি মিনিটে ৬ পয়সা করে দিতে হবে। জিও-টু-জিও কল আনলিমিটেড। প্রতিদিন ১০০টি এসএমএস। ৪৪৪ : বৈধতা ৮৪ দিন।প্রতিদিন ২ জিবি হাইস্পিড ইন্টারনেট। ১,০০০ মিনিট পর্যন্ত নন-জিও মোবাইল নম্বরে ফোন ক...
KnowlageBook নিউজ পোর্টাল: ধর্ষণ যেন আজ মহামারীর রূপ ধারণ করেছে। কোনো সাজাই দমাতে পারছে না ধর্ষকদের এই ঘৃণ্য কাজ। এবার শিশু ধর্ষণ রুখতে যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্যে পাস হয়েছে এক নতুন আইন। ১৩ বছরের কম বয়সী কোনো মেয়েকে ধর্ষণ করলে ধর্ষককে ইঞ্জেকশন দিয়ে বা ওষুধের মাধ্যমে একেবারে নপুংসক করে দেওয়া হবে, বলা হয়েছে এই আইনে। ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের ধর্ষণের হাত থেকে বাঁচাতেই এই আইন পাশ করা হয়েছে। এই ইঞ্জেকশনের বিশেষত্ব হচ্ছে একবার শরীরে পুশ করলে ধর্ষক আর দ্বিতীয়বার কারোর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না৷ সারা জীবনের জন্য সে হয়ে যাবে নপুংসক। বাকি জীবন বয়ে বেড়াতে হবে নিজের এই পাপের ভয়ানক শাস্তি। ওই আইনে বলা হয়েছে, অপরাধী যতদিন জেলে থাকবেন ততদিন তাকে ইঞ্জেকশন দেয়া হবে না। তবে প্যারোলে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তার শরীরে এই ইঞ্জেকশন পুশ করা হবে। যদি দোষী কোনো কারণে ইঞ্জেকশন নিতে রাজি না হন, তবে আজীবন তাকে জেলেই থাকতে হবে৷ তিনি আর কখনোই জেলের বাইরে আসতে পারবেন না।
Comments
Post a Comment